পৃথিবী এখন হাতের মুঠোয়। জ্ঞান পিপাসুদের তৃষ্ণা মেটাতে বিশ্বের খ্যাতনামা বিশ্ববিদ্যালয় ও লাইব্রেরিগুলো ইন্টারনেট ভিত্তিক কার্যক্রম চালুর সিদ্ধান- নিয়েছে। যেকোনো দেশের মানুষ স্বনামধন্য এই লাইব্রেরিগুলো ব্যবহার করতে পারবে, দেখতে পারবে লাইব্রেরির ক্যাটালগ, স্থাপনা, ছবি, স্ট্যাম্প সহ গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও দুর্লভ বই, জার্নাল।
কম্পিউটার ও ইন্টারনেটের মাধ্যমে লাইব্রেরির কার্যক্রম পরিচালনা ও সবার জন্য নির্দিষ্ট ওয়েব ঠিকানায় উন্মুক্ত করে দেওয়াকে ডিজিটাল লাইব্রেরি বলা হয়। সর্বপ্রথম নাসা ১৯৯৪ সালে ই-লাইব্রেরি শব্দটি ব্যবহার করে এবং তাদের নিজস্ব তথ্যগুলো স্ক্যান করে কম্পিউটারে ঢুকিয়ে ডিজিটাল লাইব্রেরি চালুর সিদ্ধান্ত নেয়। তারপর শুধু এগিয়ে চলা সামনের দিকে, বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও বড় বড় লাইব্রেরিগুলো এই আদর্শ পন'াটি গ্রহণ করে। লাখ লাখ বই কম্পিউটারে বসে ঘেঁটে দেখার মজাই আলাদা। তাছাড়া কষ্ট করে ক্যাটালগও খুঁজতে হয় না। মানুষ তার কাঙ্খিত বইটি পড়তে পারে ঘরে বসেই। শুধু তাই নয় বই কেনা, সদস্য হওয়া, একাউন্ট খোলা, ফাইন পরিশোধ করা, অভিযোগ করা ইত্যাদি কাজও ইন্টারনেটের মাধ্যমে করা যায়.
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন