ডিজিটাল লাইব্রেরি অব ইন্ডিয়া
ভারতের প্রযুক্তি নগরী ব্যাঙ্গালোরের ইন্ডিয়ান ইনষ্টিটিউট অব সায়েন্স এই লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠা করে ২০০০ সালে। মানুষকে প্রযুক্তি জ্ঞানে উন্নত করাই এর মূল লক্ষ্য। এই লাইব্রেরিতে ১ কোটি বই রয়েছে। প্রায় হারিয়ে যাওয়া ঐতিহ্য সম্পন্ন বইগুলো ধরে রাখতে এটি সর্বোত্তম পদ্ধতি। লাইব্রেরিটিতে ঘুরে আসতে সার্চ করুন
ইন্টারন্যাশনাল চিল্ড্রেন ডিজিটাল লাইব্রেরি
শিশুরা চলে যেতে পারে অন্য দুনিয়ায়। প্রায় ৪৯টি ভিন্ন ভাষায় রচিত শিশুদের মজার মজার বই নিয়ে এটি তৈরি করা হয়েছে। ১৬৬টি দেশে এই লাইব্রেরির স্টাফরা তথ্য সংগ্রহের কাজ করে যাচ্ছে। এতে প্রায় ৩ হাজার ১১৯টি বই রয়েছে। চীন, দক্ষিণ আফ্রিকা এর সার্বিক উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে।
ওয়ার্ল্ড ডিজিটাল লাইব্রেরি
যে বইগুলো হারিয়ে যাচ্ছে এবং যে বইগুলো পাঠক নন্দিত সে বইগুলো নিয়ে ইউনেস্কো ২০০৩ সালে গড়ে তোলে ওয়ার্ল্ড ডিজিটাল লাইব্রেরি। ৪৫টি সদস্য রাষ্ট্রের জাতীয় লাইব্রেরি থেকে বই সংগ্রহ করে এই লাইব্রেরি গড়ে তোলা হয়েছে। ২০০৪ সালে যুক্তরাষ্ট্র ইউনেস্কো পরিষদের সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর ইউরোপীয় দেশগুলোকে অন্তর্ভুক্ত করার চেষ্টা করে। ২০০৫ সালে সার্চ ইঞ্জিন গুগল এর উন্নয়নে ৩০ লাখ ডলার দান করে। প্রায় সবদেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য, কৃষ্টি, অর্থনীতি নিয়ে এখানে বই রয়েছে।
উইকিপিডিয়া
উইকিপিডিয়া হল অন-লাইন ভিত্তিক এনসাইক্লোপিডিয়া। এর যাত্রা শুরু হয় ২০০১ সালে। বর্তমানে এটি ওয়েব সাইট ভিত্তিক সবচেয়ে বড় রেফারেন্স ভান্ডার। প্রায় ২৬০টি ভাষায় ১ কোটি প্রবন্ধ রয়েছে এখানে। প্রতি বছর প্রায় ৬৮ কোটি ৪০ লাখ লোক এটি সার্চ করে। ১৫ জানুয়ারি ২০০১ সালে উইকিপিডিয়া যাত্রা শুরু করে বলে দিনটি উইকি দিবস হিসেবে খ্যাত। প্রতিষ্ঠিত হওয়ার বিভিন্ন দেশ যেমন জাপান, চীন, মিশর, ভারত, রাশিয়া তাদের নিজস্ব ঐতিহ্য ও ইতিহাসের সেরা নিদর্শনের বিবরণ দিয়ে প্রবন্ধ পাঠাতে থাকে। এটি উইকিপিডিয়া ফাউন্ডেশনের অর্থায়নে জেমি ওয়েলস-এর তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হচ্ছে। নিজ দেশের সর্বশেষ তথ্য জানা থাকলে আপনি নিজেই এডিট করে দিতে পারেন সংশ্লিষ্ট প্রবন্ধটি। উইকির দুনিয়া ঘুরে আসতে সার্চ করুন
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন